রেফারেন্স নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক ২০২৪ – Digital Hub

রেফারেন্স নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সহজ উপায়

ড্রাইভিং লাইসেন্স একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি, যা বৈধভাবে গাড়ি চালানোর অনুমতি প্রদান করে। তবে, কখনও কখনও এটি হারিয়ে যেতে পারে, যা একটি উদ্বেগজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে আইনি সমস্যায় পড়া এবং জরিমানার সম্মুখীন হওয়া থেকে রক্ষা পেতে দ্রুত পুনরুদ্ধার করা জরুরি।

এই আর্টিকেলে, আমরা ড্রাইভিং লাইসেন্স হারালে কীভাবে তা পুনরুদ্ধার করবেন এবং কোন কোন প্রয়োজনীয় ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে তা বিশদভাবে তুলে ধরব।

রেফারেন্স নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করুন

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে যাদেরকে বিভিন্ন প্রয়োজনে ড্রাইভিং লাইসেন্সের বৈধতা যাচাই করতে হয়। এটি গাড়ি ভাড়া দেওয়ার সময় একটি নিশ্চিত উপায় যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির লাইসেন্স বৈধ এবং সক্রিয় রয়েছে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন আপনার লাইসেন্সের মেয়াদ এবং সঠিকভাবে আবেদন সম্পন্ন হয়েছে কিনা।

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য বেশ কয়েকটি মাধ্যম রয়েছে, তবে সবচেয়ে কার্যকর এবং নিরাপদ পদ্ধতি হলো রেফারেন্স নাম্বার দিয়ে চেক করা।

রেফারেন্স নাম্বারটি আপনার লাইসেন্স আবেদনের সময় প্রদান করা হয় এবং এটি ব্যবহার করে আপনার লাইসেন্সের বর্তমান অবস্থা যাচাই করা সম্ভব।

কেন রেফারেন্স নাম্বার দিয়ে চেক করবেন?

রেফারেন্স নাম্বার ব্যবহার করে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করা সবচেয়ে সুনির্দিষ্ট পদ্ধতি কারণ এটি আপনার নির্দিষ্ট আবেদনের সাথে সরাসরি সংযুক্ত।

এছাড়াও, এই পদ্ধতির মাধ্যমে আপনি দ্রুত এবং নির্ভুলভাবে জানতে পারবেন যে আপনার লাইসেন্সটি বৈধ এবং ব্যবহারযোগ্য কিনা। যদি কেউ আপনার কাছে তার ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখায়, আপনি রেফারেন্স নাম্বার ব্যবহার করে তার সত্যতা যাচাই করতে পারেন।

ধাপ ১: BRTA DL Checker সফটওয়্যার ব্যবহার করে চেক করা

  • প্রথমে BRTA ড্রাইভিং লাইসেন্স চেকার সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন বা অনলাইন প্ল্যাটফর্মে প্রবেশ করুন।
  • সেখানে “BRTA Reference No.” এবং আপনার জন্মতারিখ (Date of Birth) সঠিকভাবে প্রবেশ করান।
  • সবকিছু সঠিক থাকলে আপনি সাথে সাথে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সের অবস্থা দেখতে পাবেন।

ধাপ ২: এসএমএস এর মাধ্যমে চেক করা

  • আপনার মোবাইলের মেসেজ অপশনে যান।
  • মেসেজ বক্সে বড় অক্ষরে “DL” লিখুন এবং স্পেস দিয়ে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স নাম্বারটি টাইপ করুন।
  • এই মেসেজটি ২৬৯৬৯ নম্বরে পাঠান।
  • কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার মোবাইলে ড্রাইভিং লাইসেন্সের বিস্তারিত তথ্য চলে আসবে।

এই পদ্ধতিগুলো ব্যবহার করে ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কিত যে কোন তথ্য খুব সহজেই পেতে পারবেন। যদি আপনার লাইসেন্স চেক করার প্রয়োজন হয়, তবে এই দুইটি পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনি নিরাপদ ও নির্ভুল ফলাফল পাবেন।

বিশেষ পরামর্শ: রেফারেন্স নাম্বার এবং অন্যান্য ব্যক্তিগত তথ্য গোপন রাখুন এবং কেবল নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্মে তথ্য ব্যবহার করুন।

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য কি কি প্রয়োজন?

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সময় আপনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য লাগবে। আপনি কেন ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে চান তার উপর ভিত্তি করে প্রয়োজনীয় তথ্য ভিন্ন হতে পারে, তবে সাধারণত আপনার লাইসেন্সের বৈধতা যাচাই করতে গেলে নিচের তথ্যগুলো প্রয়োজন হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য যে তথ্যগুলো দরকার:

  1. লাইসেন্স নম্বর:
    • আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সের একক শনাক্তকারী নম্বরটি সবসময় হাতে রাখতে হবে। এটি ছাড়া আপনার লাইসেন্স চেক করা সম্ভব নয়।
  2. ড্রাইভারের নাম:
    • ড্রাইভারের নাম সঠিকভাবে প্রদান করা জরুরি, কারণ এটি লাইসেন্সের মালিকানা যাচাই করতে সহায়ক হয়।
  3. সঠিক জন্ম তারিখ:
    • লাইসেন্সের তথ্য চেক করার সময় আপনার জন্ম তারিখ সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে। এটি ভুল দিলে সিস্টেম আপনার তথ্য খুঁজে পাবে না।
  4. লাইসেন্সের মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ:
    • লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়েছে কিনা তা যাচাই করতে প্রয়োজনীয় তারিখটি প্রদান করতে হবে। এটি জানাতে সাহায্য করে যে আপনার লাইসেন্স এখনও বৈধ আছে কিনা।
  5. লাইসেন্স জারিকারীর নাম:
    • আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স কোন কর্তৃপক্ষের দ্বারা জারি করা হয়েছে, সেই তথ্যও কিছু ক্ষেত্রে প্রয়োজন হতে পারে। এটি বিশেষ করে লাইসেন্সের বৈধতা যাচাইয়ের ক্ষেত্রে দরকারী।

মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করুন

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য মোবাইল নাম্বার ব্যবহার করা সবচেয়ে সহজ এবং দ্রুত পদ্ধতি। আপনি যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গা থেকে সহজেই আপনার মোবাইল ফোন ব্যবহার করে লাইসেন্সের স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন।

এটি বিশেষ করে তখন সহায়ক যখন আপনার কাছে ইন্টারনেট বা অন্যান্য মাধ্যম নেই। এখানে কিভাবে মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করবেন তার সহজ ধাপগুলো দেয়া হলো।

মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার পদ্ধতি:

  1. মেসেজ অপশনে প্রবেশ করুন: প্রথমে আপনার মোবাইল ফোনের মেসেজ অপশনে যান। আপনি যে কোনো ধরনের ফোন, যেমন বাটন ফোন বা স্মার্টফোন, ব্যবহার করতে পারেন।
  2. মেসেজ ফরম্যাট টাইপ করুন: মেসেজের ফরম্যাট হবে: DL [স্পেস] রেফারেন্স নাম্বার। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনার রেফারেন্স নাম্বার 123456789 হয়, তাহলে আপনাকে টাইপ করতে হবে: DL 123456789
  3. মেসেজ পাঠান: টাইপ করা মেসেজটি 26969 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন। এটি বিআরটি (BRTA) এর নির্ধারিত নাম্বার, যা ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য ব্যবহৃত হয়।
  4. অপেক্ষা করুন: মেসেজ পাঠানোর পর ৩ থেকে ৫ মিনিটের মধ্যে BRTA থেকে একটি নিশ্চিতকরণ মেসেজ পাবেন। এই মেসেজে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সের বর্তমান স্ট্যাটাস সম্পর্কে তথ্য থাকবে। যেমন, লাইসেন্সটি বৈধ কিনা, মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে কিনা, বা অন্য কোনো গুরুত্বপূর্ণ আপডেট।

ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে করণীয়

ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে যাওয়া একটি সাধারণ কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা, যা দ্রুত সমাধান না করলে আইনি জটিলতায় পড়তে হতে পারে। ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া গাড়ি চালানো বাংলাদেশের আইনে অপরাধ এবং এর জন্য জরিমানা বা শাস্তির সম্মুখীন হতে পারেন।

তাই ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে তা পুনরুদ্ধার করা অত্যন্ত জরুরি। নিচে ধাপে ধাপে করণীয় গুলো দেয়া হলো।

ড্রাইভিং লাইসেন্স হারালে কী করবেন?

  1. থানায় জিডি করুন: প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো নিকটস্থ থানায় গিয়ে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স হারানোর বিষয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা। এটি একটি আইনি প্রক্রিয়া যা প্রমাণ করে যে আপনি আপনার লাইসেন্স হারিয়েছেন। জিডি কপিটি আপনার কাছে রাখুন, কারণ এটি পরবর্তী ধাপগুলোতে প্রয়োজন হবে।
  2. নতুন লাইসেন্সের জন্য আবেদন করুন: জিডি করার পর, আপনাকে নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে। BRTA (বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি) এর নিকটস্থ অফিসে গিয়ে বা তাদের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি আবেদন করতে পারেন।
  3. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করুন: আবেদন করার সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র জমা দিতে হবে। সেগুলো হলো:
    • জিডি কপি: থানায় করা সাধারণ ডায়েরির কপি।
    • পাসপোর্ট সাইজের ছবি: কয়েকটি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি।
    • আগের লাইসেন্সের নম্বর: আপনার হারানো লাইসেন্সের নম্বর, যদি মনে থাকে।
    • ফি জমার রশিদ: পুনরায় লাইসেন্সের জন্য যে ফি জমা দিবেন তার রশিদ।
  4. BRTA অফিসে বা অনলাইনে আবেদন সম্পূর্ণ করুন: আবেদনপত্র পূরণ করার পর, আপনার কাগজপত্রগুলি BRTA অফিসে জমা দিন বা অনলাইনের মাধ্যমে সাবমিট করুন। নিশ্চিত করুন যে আপনার সব তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করা হয়েছে।
  5. পুনরায় লাইসেন্স সংগ্রহ করুন: সমস্ত প্রক্রিয়া শেষ হলে, BRTA থেকে আপনি নতুন লাইসেন্স সংগ্রহ করতে পারবেন। এটি সাধারণত কয়েক দিনের মধ্যে প্রস্তুত হয়ে যায়, তবে নির্দিষ্ট সময়সীমা নির্ভর করে আপনার লোকেশন এবং আবেদন প্রক্রিয়ার উপর।

শেষ কথা

ড্রাইভিং লাইসেন্স হারিয়ে গেলে তড়িৎ ব্যবস্থা গ্রহণ করা খুবই জরুরি, কারণ এটি ছাড়া গাড়ি চালানো আইনবিরুদ্ধ এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ। উপরে বর্ণিত ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি সহজেই নতুন ড্রাইভিং লাইসেন্স সংগ্রহ করতে পারবেন।

সব সময় নিশ্চিত করুন যে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স সুরক্ষিত রয়েছে এবং প্রয়োজন হলে দ্রুত পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া শুরু করুন। লাইসেন্সের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো সংরক্ষণ করে রাখলে ভবিষ্যতে অসুবিধা কম হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক রিলেটেড প্রশ্ন

নাম দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করা যাবে?

না, নাম দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করা যাবে না। কারণ, একই নামে একাধিক ব্যক্তির ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে পারে, যা বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সফটওয়্যার কোনটি?

BRTA DL Checker App ব্যবহার করে সহজেই ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করা যায়।

ড্রাইভিং লাইসেন্স কতদিন পর পাওয়া যাবে?

সাধারণত, ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে ১ থেকে ৬ মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। তবে সবকিছু ঠিক থাকলে ৩০ দিনের মধ্যে লাইসেন্স পাওয়া যেতে পারে।

পেশাদার মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করবো কিভাবে?

পেশাদার মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য BRTA DL Checker অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন। ড্রাইভিং লাইসেন্স নাম্বার বা রেফারেন্স নাম্বার এবং জন্ম তারিখ লিখে সার্চ করলেই লাইসেন্স চেক করতে পারবেন।

BRTA ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার নিয়ম কি?

BRTA ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য আপনি BRTA DL Checker অ্যাপ বা BRTA.gov.bd ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও, এসএমএসের মাধ্যমেও লাইসেন্স চেক করা যায়।

ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকা লাগবে?

ড্রাইভিং লাইসেন্সের ফি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তিত হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ১৬৮০ টাকা এবং অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ২৫৪২ টাকা লাগতে পারে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স আসতে কত দিন সময় লাগে?

ড্রাইভিং লাইসেন্স আসতে সাধারণত ১৫ দিন থেকে ১ মাস পর্যন্ত সময় লাগে। তবে, কিছু জটিলতার কারণে এটি ৩-৪ মাস পর্যন্ত সময় নিতে পারে।

১৬ বছর বয়সে কি বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স করা যায়?

না, বাংলাদেশে ১৬ বছর বয়সে ড্রাইভিং লাইসেন্স করা যায় না। অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আপনার বয়স অন্তত ১৮ বছর হতে হবে এবং পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য ২০ বছর বয়স হতে হবে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে কত টাকা লাগে?

ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়নের জন্য ৪১৫২ টাকা ফি দিতে হয়। এছাড়া, লাইসেন্সের মেয়াদ উত্তীর্ণের ১৫ দিন পর প্রতি বছরের জন্য ৫১৮ টাকা জরিমানা গুনতে হতে পারে।

ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকলে কত টাকা জরিমানা হয়?

ড্রাইভিং লাইসেন্স না থাকলে ৫,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। এটি ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন হিসেবে গণ্য হয় এবং দণ্ডনীয় অপরাধ।

2 thoughts on “রেফারেন্স নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক ২০২৪ – Digital Hub”

  1. Pingback: অনলাইনে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সহজ উপায় 2024

  2. Pingback: মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার সহজ পদ্ধতি।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *